
ছবি: আইসিসি
মার্চ মাসে বাবরের সঙ্গে আরও মনোনয়ন পেয়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রেইগ ব্রাফেট ও অস্ট্রেলিয়ার প্যাট কামিন্স। পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ জেতানোর নায়ক কামিন্স অবশ্য ওয়ানডে সিরিজে খেলেননি। ফলে মার্চ মাসে বাবরের জেতার সম্ভাবনা বেশি ছিল। প্রথম কোনো খেলোয়াড় হিসেবে দুবার আইসিসির মাসের সেরা খেলোয়াড় হলেন বাবর।
ভোটিং প্যানেলের সদস্য ও সাবেক ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ব্যাটসম্যান ড্যারেন গঙ্গা বলেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ অনেক রান করেছে বলেই বাবর এই পুরস্কার পায়নি। এ ছাড়া সব সংস্করণেই ওর সাফল্য এতে ভূমিকা রেখেছে। ২৪ বছর পর অস্ট্রেলিয়া দলের সফরে পাকিস্তানের অধিনায়ক ও ব্যাটসম্যান হিসেবে প্রত্যাশার চাপ সামলানো অনেক বড় অর্জন।’

ওদিকে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে বিশ্বকাপে ৮ ম্যাচে ৬১.২৮ গড়ে ৪২৯ রান করেছেন র্যাচেল হেইন্স। তাঁর এমন দুর্দান্ত ফর্মই অপরাজিত থেকে বিশ্বকাপ জেতায় ভূমিকা রেখেছে। টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তাঁর ১৩০ রান টুর্নামেন্টের গতিপথ ঠিক করে দিয়েছে। সেই ইংল্যান্ডের বিপক্ষেই অর্ধশতক দিয়ে শেষ করেছেন বিশ্বকাপ। সেমিফাইনালেও ৮৫ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন। এ মাসের সেরা খেলোয়াড় হওয়ার দৌড়ে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিশ্বকাপে দারুণ খেলা সোফি একলস্টোন, লরা ভলভার্টও। কিন্তু হেইন্সের সঙ্গে পেরে ওঠেননি তাঁরা।
ভোটিং প্যানেলে সদস্য ও সাবেক পাকিস্তানি ব্যাটার সানা মির বলেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দারুণ ধারাবাহিকতা দেখিয়েছে র্যাচেল হেইন্স। প্রথম ম্যাচে বড় এক শতক করে টুর্নামেন্টের সুর গেঁথে দিয়েছে এবং বিশ্বকাপজুড়ে ওর পারফরম্যান্স অন্য ব্যাটারদের জন্য ভিত্তি গড়ে দিয়েছে। হেইন্স একজন মানসম্পন্ন ব্যাটার এবং মেয়েদের ক্রিকেটের নেতা।’
I was extremely pleased to discover this page. I want to to thank you for ones time due to this wonderful read!! I definitely appreciated every part of it and I have you bookmarked to look at new information on your web site.