প্রথমবার মেসির সঙ্গে দেখা হওয়ার পর নাকি রীতিমতো কাঁপাকাঁপি শুরু হয়ে গিয়েছিল তাঁর। অ্যালিস্টারই শুনিয়েছেন সেই অভিজ্ঞতার কথা, ‘বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়ের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে আমি সত্যিই অনেক স্নায়ু চাপে ভুগছিলাম। এটা জাদুকরি ব্যাপার যে আমার বাবা খেলেছিলেন ম্যারাডোনার সঙ্গে আর আমি মেসির সঙ্গে। এটা নিয়ে আমরা সত্যি গর্বিত।’

এ বছর জুনে বলেছিলেন, আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ দলে থাকাটাই হবে তাঁর কাছে স্বপ্নপূরণের মতো ব্যাপার। এখন সেই স্বপ্ন ডানা মেলে আরও বড় উড়াল নেওয়ার অপেক্ষায়। সৌদি আরবের বিপক্ষে আর্জেন্টিনার হারের ম্যাচটা তাঁর কেটেছিল বেঞ্চে বসে। সেই হারের পর চারপাশে অ্যালিস্টারকে একাদশে সুযোগ দেওয়ার রব উঠেছিল। পরের ম্যাচে ঠিকই তাঁকে একাদশে রাখেন স্কালোনি। বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচ বলেই হয়তো কিছুটা গুটিয়ে ছিলেন।